top-ad
১৯শে এপ্রিল, ২০২৪, ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১
banner
১৯শে এপ্রিল, ২০২৪
৭ই বৈশাখ, ১৪৩১

নিউইয়র্কে ন্যান্সির কণ্ঠে তালমিলিয়ে হাজারকণ্ঠে উদযাপিত হতে যাচ্ছে ১৪৩০ বাংলা বর্ষবরণ

নিউইয়র্ক ডেস্কঃ নিউইয়র্কে বৈশাখ উদযাপনের থিম সং গেয়েছেন কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। দর্পণ কবীরের লেখা গানটি সুর ও সঙ্গীত আয়োজন করেছেন জে. কে. মজলিশ। রূপসী বাংলা এন্টারটেইনমেন্ট নেটওয়ার্কের প্রযোজনায় ঢাকার ফোকাস ষ্টুডিওতে গানটি রেকর্ড হয় ১৫ মার্চ সন্ধ্যায়। এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের আয়োজনে নিউইয়র্কে শতকণ্ঠে ১৪৩০ বাংলা বর্ষবরণ, শোভাযাত্রা ও বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হবে ১৪ ও ১৫ এপ্রিল। থিম সং এর পরিকল্পনা করেছেন বিশ্বজিত সাহা ও তোফাজ্জল লিটন। রেকর্ডিং অনুষ্ঠানে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি বিশ্বজিত সাহা, কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি, আবৃত্তি শিল্পী মেহেদী হাসান এবং রূপসী বাংলা এন্টারটেইনমেন্টের নির্বাহী সম্পাদক মুবিন খান।

কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি গান রেকর্ডিং শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, দেশ থেকে হাজার মাইল দূরে বিশ্বের বাণিজ্যিক রাজধানী নিউইয়র্কে বৈশাখের বিশাল এ আয়োজন উপলক্ষে একটি মৌলিক গান নির্মিত হয়েছে। আমার মনে হয় দেশের বাইরে যারা থাকেন তাঁরা দেশকে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসেন। তাদের সংস্কৃতি কার্যক্রমও নিখাদ। গান গাওয়ার মাধ্যমে এই আয়োজনে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি আপ্লুত।
আয়োজক সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর সভাপতি বিশ্বজিত সাহা রেকর্ডিং অনুষ্ঠানে বলেন, নিউ ইয়র্কের সক্রিয় প্রগতিশীল সামাজিক সংস্কৃতিক সাহিত্যিক সংগঠনের সহযোগিতায় রমনার বটমূলের আদলে শতকন্ঠে বর্ষবরণ, বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা ও বৈশাখী মেলার আয়োজন করছে। বাঙালিরা যেখানে যায় সেখানে লাল সবুজের পতাকা গৌরবের সাথে উড়ায়, তাঁদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি লালন ও ধারণ করে।
রূপসী বাংলা এন্টারটেইনমেন্ট নেটওয়ার্কের প্রযোজনায় এই গানটি তৈরি হয়েছে। মিউজিক ভিডিওসহ অচিরেই তা প্রচারিত হবে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বিভিন্ন টেলিভিশনে। গানটির প্রযোজক শাহ্ জে. চৌধুরী বলেন, গানের কথাগুলো দেখেই আমার খুব ভালো লেগেছে। ভালো শিল্পী ও সুরকার দিয়ে বৈশাখের প্রাণবন্ত একটি গান উপহার দিতে চেয়েছি সারা বিশ্বের বাঙ্গালীদের।

সুর ও সঙ্গীত আয়োজক জে. কে. মজলিশ রেকর্ডিং অনুষ্ঠানে বলেন, দেশীয় বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে গানটির সঙ্গীতায়োজন করা হয়েছে। বৈশাখী আয়োজনের সকল উপাদান উপস্থিত আছে এ গানে। গানের কাব্যময়তার কারণে এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে বলে আমরা আশাবাদী। বৈশাখের এ নতুন গানটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে বাঙালি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রসার ঘটাবে এই প্রত্যাশা করি ।

থিম সং রেকর্ড ও মিউজিক ভিডিও নির্মাণের এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর সমন্বয়ক সুদীপ কুমার দীপ জানান, কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সির সঙ্গে কোরাস শিল্পী হিসেবে ছিলেন প্রমা, টুটুল, জে.কে ও অথৈ। ঢোল ও তবলায় ছিলেন মিলন। বাঁশি বাজিয়েছেন ফিরোজ। হারমোনিয়াম, একতারা, খমক এবং খঞ্জনির দায়িত্বে ছিলেন জে. কে. মজলিশ। রেকর্ডিস্ট সেলিম এস. রেজা। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করছেন তৌহিদ হোসেন চৌধুরী । ক্যামেরার দায়িত্বে ছিলেন আব্দুল আজিজ।

আরো খবর

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

জনপ্রিয় খবর