২৮ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২ রানে ব্যাট করছিল ভারত। পরের ওভারেই ঝাঁকে ঝাঁকে মশা ঘিরে ধরে ক্রিজের আশপাশে থাকা ক্রিকেটারদের। স্ট্রাইকে থাকা জেমিমাহ রদ্রিগেজ কিংবা হার্লিন দেওল দুজনেই নাজেহাল হচ্ছিলেন। বাদ ছিলেন পাকিস্তানের হয়ে বোলিং প্রান্তে থাকা ক্রিকেটারসহ বাকিরা।
একপর্যায়ে স্পিনার নাশরা সান্ধুকে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়। পরে ইশারা দিয়ে আনা হয় মশার স্প্রে। খেলা বন্ধ ছিল মিনিট কয়েক। ওই সময় মুনিবা আলি ও ফাতিমারা স্প্রে করতে করতে মজায় মেতে ওঠেন।
৩৪ ওভারের পর আবারও বিপত্তি। এবার পেশাদার কীটনাশক ছিটানো ব্যক্তিদের দিয়ে মাঠে স্প্রে করা হয়। ওই সময় মাঠের বাইরে অবস্থান করছিলেন দুই দলের ক্রিকেটাররা। ফলে খেলা বন্ধ রাখা হয় ১৫ মিনিটের মতো।